Search This Blog

Followers

Wednesday, August 18, 2021

১৮ ই আগষ্ট মালদায় পালিত হল স্বাধীনতা দিবস।

 ১৮ ই আগষ্ট মালদার স্বাধীনতা দিবস। ১৯৪৭ আগষ্টের ১৫ তারিখ ভারত স্বাধীন হলেও মালদা জেলা ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয় ১৮ আগস্ট। এরপর থেকে প্রতিবছরই ১৫ ই আগষ্টের পাশাপাশি ১৮ ই আগষ্ট জাতীয় পতাকা তুলে মালদা জেলায় স্বাধীনতা দিবস পালিত হয়।বুধবার বাবু পাড়া এলাকায় পতাকা উত্তোলন করে এই স্বাধীনতা দিবসটি পালিত হয়। 



     মালদা জেলার  প্রয়াত ইতিহাসবিদ তুষার কান্তি ঘোষ বলেছিলেন, মালদা জেলা ভারতভুক্তি একটা ইতিহাস। ব্রিটিশরা ঘোষণা করে বাংলা ও পাঞ্জাবের মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা গুলি পাকিস্তানের সাথে যোগ করা হবে। আর হিন্দু অধ্যুষিত এলাকা গুলি থাকবে ইন্ডিয়ান ডোমিনিয়নে। সেইমতো মালদা জেলা পরে যায় তৎকালীন পূর্বপাকিস্তানে। আর এতেই ক্ষোভে ফেটে পরে মালদা বাসি। জেলা থেকে শুরু হয় আন্দোলন। ১৪ ই আগষ্ট পাকিস্তান স্বাধীন হয়। মালদা জেলার প্রশাসনিক ভবন, পুলিশ সুপারের দপ্তরে উত্তোলন করা হয় পাকিস্তানি জাতীয় পতাকা। জেলার দখল নেয় পাকিস্তানি খানসেনা। মুসলিম লীগের পক্ষ থেকে হিন্দুদের মালদহ ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। সেইমতো তারা প্রচার শুরু করে। কিন্তু এতে হিতের বিপরীত হয়। মালদহের হিন্দু বাসিন্দাদের পাশে এসে দাঁড়ায় মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষেরা। হিন্দুদের মালদার ছেড়ে যাওয়া তো দূরের কথা। উল্টে বেশিরভাগ মুসলিম মানুষ পরিষ্কার জানিয়ে দেন তারা কোনমতেই মালদার পাকিস্তান ভুক্তি মেনে নেবে না। তারা ভারতেই থাকবে। হিন্দু-মুসলিম একত্রিত হয়ে শুরু করে পাকিস্তান বিরোধী তীব্র আন্দোলন। এতে নেতৃত্ব দেয় মালদায় ইংলিশ বাজারের জমিদার বর্তমান রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী দুই দাদু যদু নন্দন চৌধুরী ও আশুতোষ নারায়ণ চৌধুরী। শহরের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী দ্বারকা প্রসাদ বিহানী, স্বাধীনতা সংগ্রামী শান্তি সেন, কৃষ্ণ জীবন সান্যাল, নিকুঞ্জ বিহারী গুপ্ত জনসংঘ নেতা প্রয়াত হরিপ্রসন্ন মিশ্র। মালদহের মানুষের পাশে এসে দাঁড়ায় কংগ্রেস ও রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ। জেলা জুড়ে শুরু হয় তীব্র আন্দোলন।পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও পাকিস্তানি খান সেনা চাপ সৃষ্টি করে এই আন্দোলন দমাতে পারেনি। আন্দোলনের খবর পৌঁছায় ভারতের প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেলে কাছে। এরপরই ১৮ ই আগস্ট রেডিওতে আবার ঘোষণা করা হয়। তাতে বলা হয় মালদহ জেলার বেশিরভাগ অংশটি থাকবে ভারতে। সেই ঘোষণা মত জেলার পাঁচটি থানা চাঁপাই নবাবগঞ্জ, নাচোল, ভোলাহাট, শিবগঞ্জ ও গোমস্তাপুরকে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে রাজশাহী জেলার সাথে যোগ করা হয়। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর চাঁপাই নবাবগঞ্জকে পৃথক জেলা হিসেবে ঘোষণা করে। মালদহের বাকি ১০ টি থানা ইংরেজবাজার, মালদা, গাজোল, হবিবপুর, বামন গোলা, চাঁচোল, রতুয়া, মানিকচক, কালিয়াচক ও হরিশ্চন্দ্রপুর এই দশটি থানা এলাকা থেকে যায় ভারত ভূখণ্ডে। পরবর্তী সময়ে কালিয়াচক ভেঙে বৈষ্ণবনগর, রতুয়া ভেঙে পুখুরিয়া, ও মানিকচক ভেঙে ভূতনি। তিনটি আরো নতুন থানা তৈরি করা হয়। ১৮ ই আগস্ট এর ঘোষণার পরপরই মালদা জেলা জুড়ে আনন্দ উৎসবের ঢল নামে। মালদা জেলার মূল ভূখণ্ডের দখল নেয় ভারতীয় সেনা। জেলা প্রশাসনিক ভবনে ও জেলা পুলিশ সুপারের দপ্তরে লক্ষ লক্ষ মালদা বাঁশির উপস্থিতিতে ভারতের তিরঙ্গা পতাকা তোলা হয়।

            সেই ইতিহাসের স্মৃতিকে মাথায় রেখেই মালদা শহরের বাবু পাড়া এলাকা যেখান থেকে প্রথম পাকিস্তান বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়েছিল। সেখানে ১৯৪৭ সাল থেকেই ১৮ ই আগস্ট জাতীয় পতাকা তুলে স্বাধীনতা দিবস পালন করা হয়।এখনো সেই রীতি প্রচলিত রয়েছে।



স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত হল বনগাঁ মহকুমা আদালতে। প্রতি বছর আজকের দিনে অর্থাৎ ১৮ ই আগস্ট বনগাঁ মহকুমা আদালতে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করা হয়।

 স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত হল বনগাঁ মহকুমা আদালতে। প্রতি বছর আজকের দিনে অর্থাৎ ১৮ ই আগস্ট বনগাঁ মহকুমা আদালতে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করা হয়। ১৯৪৭ সালের ১৫ই আগস্ট ভারতবর্ষ স্বাধীনতা লাভ করে। অন্যদিকে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বনগাঁ সহ বেশকিছু বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ১৮ আগস্ট স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত হয়। ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট-র ঠিক দু দিন পর অর্থাৎ ১৮ অগাস্ট দিনটি হল তাদের কাছে স্বাধীনতা দিবস।  কিন্তু কেন ১৮ই আগস্ট দিনটি বনগাঁ সহ বেশকিছু বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী অঞ্চলের ভারতীয় অধিবাসীরা স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালন করে, এর কারণ অনেকের কাছেই অজানা।

বনগাঁর স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন ১৯৪৭ সালের ১২ স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত হল বনগাঁ মহকুমা আদালতে। প্রতি বছর আজকের দিনে অর্থাৎ ১৮ ই আগস্ট বনগাঁ মহকুমা আদালতে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করা হয়। ১৯৪৭ সালের ১৫ই আগস্ট ভারতবর্ষ স্বাধীনতা লাভ করে। অন্যদিকে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বনগাঁ সহ বেশকিছু বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ১৮ আগস্ট স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত হয়। ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট-র ঠিক দু দিন পর অর্থাৎ ১৮ অগাস্ট দিনটি হল তাদের কাছে স্বাধীনতা দিবস।  কিন্তু কেন ১৮ই আগস্ট দিনটি বনগাঁ সহ বেশকিছু বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী অঞ্চলের ভারতীয় অধিবাসীরা স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালন করে, এর কারণ অনেকের কাছেই অজানা।বনগাঁর স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন ১৯৪৭ সালের ১২ ই আগস্ট তৎকালীন পরাধীন ভারতের ভাইসরয় লর্ড মাউন্টব্যাটেন ঘোষণা করেছিলেন ১৫ আগস্ট ভারতবর্ষকে স্বাধীনতা দেওয়া হবে। এই দিনটিই ভারতবাসী স্বাধীনতা দিবস হিসাবে পালন করবে। তৎকালীন ব্রিটিশ আধিকারিক সাইরিন রেডক্লিফ চিত্রিত ভারতীয় মানচিত্রে  তথাকথিত বাংলা থেকে গিয়েছিল খানিকটা বিতর্কিত অবস্থায়। বিশেষত বাংলার যে পার্টিশন করা হয়েছিল। তার মধ্যে বাংলার কিছু জেলা যেমন মালদা, নদিয়া সহ উত্তর ২৪ পরগনার হিন্দু জনসংখ্যা অধ্যুষিত এলাকা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান বা বর্তমান বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। স্বভাবতই এর ফলে কিছুটা বিরোধিতার মুখে পড়তে হয় ব্রিটিশ শাসকদের। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এই বিরোধিতা এতটাই চরম পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছোয় যে, শেষমেষ দ্বিতীয় বার মাউন্টব্যাটেন নতুন করে মানচিত্র তৈরি করার পরামর্শ দেন। তিনি স্পষ্ট জানান, হিন্দু সম্প্রদায় মানুষদের ভারতের অংশ হিসেবে এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষদের পূর্ব পাকিস্তানে অর্থাৎ বর্তমান বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন এই সম্পূর্ণ বিষয়টি ১৭ ই আগস্ট রাতে সম্পন্ন হয় এবং ভারতবর্ষে অন্তর্ভুক্তি হওয়া স্বাধীনতার খবর তাদের কাছে ১৮ আগস্ট এসে পৌঁছায়। সেদিন থেকেই উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বন্দরসহ বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী বেশকিছু অঞ্চলের বাসিন্দারা ১৮ আগস্ট দিনটিকে তার স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে উদযাপন করে। ভারত বর্ষ স্বাধীন হয়েছে আজ ৭৫ বছর, স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরেও সেই ধারাকে বজায় রেখে আজ ১৮ই আগস্ট বনগাঁ মহকুমা আদালতে লইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সহ সভাপতি কৃষ্ণপদ চন্দ্ জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে এই স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করেন। এদিনের এই স্বাধীনতা দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে সরকারি আইনজীবী সমীর দাস সহ আদালতের সমস্ত আইনজীবী এবং ল-ক্লার্করা উপস্থিত ছিলেন।ই আগস্ট তৎকালীন পরাধীন ভারতের ভাইসরয় লর্ড মাউন্টব্যাটেন ঘোষণা করেছিলেন ১৫ আগস্ট ভারতবর্ষকে স্বাধীনতা দেওয়া হবে। এই দিনটিই ভারতবাসী স্বাধীনতা দিবস হিসাবে পালন করবে। তৎকালীন ব্রিটিশ আধিকারিক সাইরিন রেডক্লিফ চিত্রিত ভারতীয় মানচিত্রে  তথাকথিত বাংলা থেকে গিয়েছিল খানিকটা বিতর্কিত অবস্থায়। বিশেষত বাংলার যে পার্টিশন করা হয়েছিল। তার মধ্যে বাংলার কিছু জেলা যেমন মালদা, নদিয়া সহ উত্তর ২৪ পরগনার হিন্দু জনসংখ্যা অধ্যুষিত এলাকা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান বা বর্তমান বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। স্বভাবতই এর ফলে কিছুটা বিরোধিতার মুখে পড়তে হয় ব্রিটিশ শাসকদের। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এই বিরোধিতা এতটাই চরম পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছোয় যে, শেষমেষ দ্বিতীয় বার মাউন্টব্যাটেন নতুন করে মানচিত্র তৈরি করার পরামর্শ দেন। তিনি স্পষ্ট জানান, হিন্দু সম্প্রদায় মানুষদের ভারতের অংশ হিসেবে এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষদের পূর্ব পাকিস্তানে অর্থাৎ বর্তমান বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন এই সম্পূর্ণ বিষয়টি ১৭ ই আগস্ট রাতে সম্পন্ন হয় এবং ভারতবর্ষে অন্তর্ভুক্তি হওয়া স্বাধীনতার খবর তাদের কাছে ১৮ আগস্ট এসে পৌঁছায়। সেদিন থেকেই উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বন্দরসহ বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী বেশকিছু অঞ্চলের বাসিন্দারা ১৮ আগস্ট দিনটিকে তার স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে উদযাপন করে। ভারত বর্ষ স্বাধীন হয়েছে আজ ৭৫ বছর, স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরেও সেই ধারাকে বজায় রেখে আজ ১৮ই আগস্ট বনগাঁ মহকুমা আদালতে লইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সহ সভাপতি কৃষ্ণপদ চন্দ্ জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে এই স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করেন। এদিনের এই স্বাধীনতা দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে সরকারি আইনজীবী সমীর দাস সহ আদালতের সমস্ত আইনজীবী এবং ল-ক্লার্করা উপস্থিত ছিলেন।

বর্ধমান পৌরসভায় পৌর প্রশাসক মণ্ডলীতে আইনুল হকের নাম ঘোষণা করার পর দ্বিতীয় দিনেও বিক্ষোভ অব্যাহত বর্ধমান পৌরসভায়।

 বর্ধমান পৌরসভায় পৌর প্রশাসক মণ্ডলীতে আইনুল হকের নাম ঘোষণা করার পর দ্বিতীয় দিনেও বিক্ষোভ অব্যাহত বর্ধমান পৌরসভায়। বিধায়ক ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতা তথা পূর্ব বর্ধমান জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারন সম্পাদক আব্দুল রবের নেতৃত্বে পৌরসভায় বিক্ষোভ দেখায়  কয়েকশো তৃণমূল কর্মী। তাদের দাবি অবিলম্বে আইনুল হককে পৌর প্রশাসক বোর্ড থেকে সরাতে হবে। গতকালের মত এদিনও চলে স্লোগান, বিক্ষোভ।  আব্দুল রব বলেন, বাম জমানায় আইনুল হক চেয়ারম্যান থাকাকালীন সাধারণ মানুষের সাথে দুর্ব্যবহার ও অত্যাচার  করতো। ভোটে জয়লাভ করা তৃণমূল কাউন্সিলারদের সাথে দুর্ব্যবহার করা হতো। তাই সাধারণ মানুষ ও তৃণমূল কর্মীরা আইনুল হককে সরানোর দাবিতে আজ রাস্তায় নেমেছে বলে জানান আব্দুল রব। দলের দুর্দিনে থাকা কর্মীরা আইনুল হককে পৌরসভায় কোন পদে মেনে নিতে পারছে  না বলে জানান তিনি । দলের নীচু স্তরের এই ক্ষোভের কথা উচ্চ নেতৃত্ত্বর কাছে পৌঁছানোর জন্য এবং যতক্ষন পর্যন্ত আইনুল হককে  এই দ্বায়িত্ব থেকে সরানো না হবে ততক্ষণ এই আন্দোলন চলবে বলে জানান আব্দুল রব। এই বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে যথেষ্ট সংখায় পুলিশ মোতায়েন রয়েছে বর্ধমান পৌরসভা চত্ত্বরে। যাকে সরানোর দাবিতে এই আন্দোলন সেই আইনুল হক বলেন, দলের সর্বোচ্চ নেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আমাকে দলে নিয়েছেন, দ্বায়িত্ব দিয়েছেন। বর্ধমান শহরের চার লক্ষ মানুষের আশীর্বাদ আমাদের সাথে রয়েছে।, কে বা কারা আন্দোলন করছে আমার জানা নেই। 


 আন্দোলন মঞ্চে আন্দোলনকারীদের সাথে দেখা করতে আসেন বর্ধমান দক্ষিন কেন্দ্রের বিধায়ক খোকন দাস। আন্দোলনরত তৃণমূল কর্মীদের সাথে কথা বলেন তিনি। কর্মীদের বিক্ষোভ সম্পর্কে  দলীয় নেতৃত্ব জানতে চাওয়ায়  আমি কর্মীদের সাথে কথা বলতে এসেছি। ওদের দাবি দাওয়া আমি উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানাব। এরপর দল যা সিদ্ধান্ত নেবার নেবে।

Sunday, October 11, 2020

জয়নগর থানার উদ্যোগে প্রথম সারির ১০ কোভিড যোদ্ধা পেল বিশেষ বীমা কার্ড

 

 করোনা সংক্রমণের এর ভয়াবহতার কথা মানুষ যত জেনেছে ততই  আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে।বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই ভাইরাসে আক্রান্ত র সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়ে যাওয়া এবং মৃতের সংখ্যা বাড়তে থাকায় আক্রান্ত  ব্যাক্তি থেকে মৃত পরিবারের থেকে দূরত্ব বাড়াতে থাকে তাদের আত্মীয় পরিজন থেকে প্রতিবেশীরা।আর সেই সময় অর্থাৎ কোভিড পর্বের প্রথম থেকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পুলিশ প্রশাসনের সাথে বিশেষ আপদকালীন কাজে হাত লাগিয়েছিলেন বেশ কিছু মানুষ।জয়নগর থানার পক্ষ থেকে  সেই সব প্রথম সারির  ১০ কোভিড যোদ্ধা যারা কোভিড পর্বের প্রথম থেকেই পুলিশের সঙ্গে বিশেষ আপদকালীন সময়ে কাজ করে চলেছে, সে শ্মশানে কোভিড সন্দেহজনক মৃতদের দাহ করাই  হোক বা কবর দেওয়া, আর কোভিড সন্দেহজনক অসহায় রোগীদের এম্বুলেন্স এ তোলা নামানো ই হোক, এরকম ১০ জনের প্রত্যেকের জন্য ৫00000 টাকার বিশেষ কোভিড বীমা করে দেওয়া হয়। জয়নগর থানার আই সি অতনু সাঁতরার  উদ্যোগে -  ১০ ই অক্টোবর , শনিবার বারুইপুর পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার কামনাশিষ সেন জয়নগর থানায়  সেই সব কোভিড যোদ্ধাদের হাতে  ঐ বিশেষ বীমার কাগজ ও পলিসি কার্ড তুলে দেন।

Thursday, October 8, 2020

বিজেপি নবান্ন অভিযান ঘিরে রণক্ষেত্রের চেহারা নিল হাওড়া ।

 

বি জে পি র নবান্ন অভিযানকে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে একেবারে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল কোনা এক্সপ্রেসওয়ে ও হাওড়া ময়দান চত্বর । গতকাল রাত থেকেই বিভিন্ন জেলা থেকে বিজেপি কর্মী সমর্থকরা আসতে শুরু করে হাওড়া তে । মূলত দু'টি মিছিল করা হয় বিজিবির পক্ষ থেকে । একটি সাঁতরাগাছি বাসস্ট্যান্ড থেকে কোনা এক্সপ্রেসওয়ে ধরে যাবে নবান্নে , অপরটি হাওড়া ময়দান হয়ে মল্লিক ফটক, জিটি রোড ধরে যাবে নবান্নে । পুলিশের তরফ থেকে দুটি রাস্তায় সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয় । দুপুর বারোটার সময় দুই প্রান্ত থেকে দুটি মিছিল নবান্নের দিকে এগোতে থাকলে দুই প্রান্তে আটকানো হয় তাদের । ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশের পক্ষ থেকে আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে চালানো হয় জলকামান ফাটানো হয় একাধিক টিয়ার গ্যাসের শেল । তাদেরকে ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ এর পক্ষ থেকে লাঠিচার্য করা হয় । আন্দোলনকারীদের দিকে থেকেও পুলিশকে লক্ষ্য করে উড়ে আসতে থাকে ইট ও কাচের বোতল । সাইকেলের টায়ার জ্বালিয়ে ছোরা হয় পুলিশকে লক্ষ্য করে । ভাঙ্গা হয় পুলিশ কিওস, বাস স্ট্যান্ড এমনকি বেসরকারি বিজ্ঞাপনের হোডিংও । এরইমধ্যে মিছিল থেকে উদ্ধার হয় একটি নাইন এমএম পিস্তল । সব মিলিয়ে বিজেপি নবান্ন অভিযান ঘিরে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছিল হাওড়া ময়দান ও কোনা এক্সপ্রেসওয়ের সাঁতরাগাছি স্টেশন চত্বর ।

মধ্য গুড় গুড়িয়া গ্রামে একাধিক চাষী পেল সরকারি নানান পরিষেবা


বৃহস্পতিবার বিকালে মধ্য গুরগুরিয়া গ্রামে এলাকার চাষীদের বেশকিছু সরকারি পরিষেবা প্রদান করেন দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিকল্পনা কমিটি ও সুন্দরবন উন্নয়ন পরিষদ কমিটির সদস্য গোপাল মাঝি।পশ্চিম বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মাননীয়া মমতা ব্যানার্জীর অনুপ্রেরণায় সুন্দরবন উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরার সহযোগিতায় মধ্য-গুড়গুড়িয়া গ্রোথ সেন্টার হইতে ১২৫জন চাষী বন্ধুদের প্রত্যেকের হাতে  ৫   কেজি করে, NPK সার 18 জন চাষীদের হাতে একটি করে ড্রাম. ও  22 জন চাষীর হাতে নেট তুলে দেওয়া হয় | চাষীদের হাতে তুলে দেন জেলা পরিকল্পনা কমিটি ও সুন্দরবন উন্নয়ন পরিষদ কমিটির সদস্য গোপাল মাঝি, বিশিষ্ট সমাজসেবী অর্জুন কৃষ্ণ বায়েন ও বিমল মন্ডল.|  অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পঃ সমিতির  সদস্য পীযুষবরণ দাস, শিক্ষক হিমাংশু দাস, সুনীল জানা এবং সেন্টারের ইনচার্জ সুব্রত নস্কর প্রমুখ| আমফন সুপার সাইক্লোন বিধ্বস্ত এলাকার মানুষ ওই সামগ্রী পাওয়ার তাঁরা খুব খুশী |

Tuesday, September 29, 2020

কর্মক্ষেত্রে বিশেষ সুরক্ষা র দাবী নিয়ে আশা কর্মীদের বিক্ষোভ

 করোনা আবহে কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষার অভাব নিয়ে পথে নামলো আশা কর্মীরা। মঙ্গলবার সকালে হাওড়ার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রায় একশর বেশি আশা কর্মী মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক এর অফিসে জমায়েত হয়ে বিক্ষোভ দেখান। তারা ডেপুটেশন জমা দেন। 

আশা কর্মীদের অভিযোগ, করোনা পরিস্থিতিতে গ্রামের বাড়ি বাড়ি গিয়ে গত ছয় মাস কাজ করলেও তারা কোন সুরক্ষা সরঞ্জাম পাচ্ছেন না। মাস্ক, স্যানিটাইজার, পি পি ই, ফেস শিল্ড, গ্লাভস এবং সাবান কিছুই সাব সেন্টার অফিস থেকে তাদের দেওয়া হয় না। অনেক আশা কর্মী করোনায় আক্রান্ত হলেও সরকার থেকে কোন আর্থিক সহযোগিতা পাচ্ছেন না। এর পাশাপাশি করোনার জন্য 1000 টাকা অতিরিক্ত ভাতা তাদের দেওয়া হচ্ছে না। তাদের দাবি চাকরিতে নিরাপত্তা, 21 হাজার টাকা বেতন এবং পিএফ, গ্র্যাচুয়িটি সহ সুযোগ সুবিধা দিতে হবে। জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ভবানী দাস সুরক্ষা সরঞ্জাম না দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি দাবি করেন আশা কর্মীদের জন্য সব ধরনের সুরক্ষা সরঞ্জাম দেওয়া হয়েছে। তিনি জানান আশা কর্মীদের দাবি পত্র তিনি বিবেচনার জন্য স্বাস্থ্য ভবনে পাঠিয়ে দেবেন।

১৮ ই আগষ্ট মালদায় পালিত হল স্বাধীনতা দিবস।

 ১৮ ই আগষ্ট মালদার স্বাধীনতা দিবস। ১৯৪৭ আগষ্টের ১৫ তারিখ ভারত স্বাধীন হলেও মালদা জেলা ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয় ১৮ আগস্ট। এরপর থেকে প্রতিবছরই ১...