Search This Blog

Followers

Tuesday, September 29, 2020

কর্মক্ষেত্রে বিশেষ সুরক্ষা র দাবী নিয়ে আশা কর্মীদের বিক্ষোভ

 করোনা আবহে কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষার অভাব নিয়ে পথে নামলো আশা কর্মীরা। মঙ্গলবার সকালে হাওড়ার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রায় একশর বেশি আশা কর্মী মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক এর অফিসে জমায়েত হয়ে বিক্ষোভ দেখান। তারা ডেপুটেশন জমা দেন। 

আশা কর্মীদের অভিযোগ, করোনা পরিস্থিতিতে গ্রামের বাড়ি বাড়ি গিয়ে গত ছয় মাস কাজ করলেও তারা কোন সুরক্ষা সরঞ্জাম পাচ্ছেন না। মাস্ক, স্যানিটাইজার, পি পি ই, ফেস শিল্ড, গ্লাভস এবং সাবান কিছুই সাব সেন্টার অফিস থেকে তাদের দেওয়া হয় না। অনেক আশা কর্মী করোনায় আক্রান্ত হলেও সরকার থেকে কোন আর্থিক সহযোগিতা পাচ্ছেন না। এর পাশাপাশি করোনার জন্য 1000 টাকা অতিরিক্ত ভাতা তাদের দেওয়া হচ্ছে না। তাদের দাবি চাকরিতে নিরাপত্তা, 21 হাজার টাকা বেতন এবং পিএফ, গ্র্যাচুয়িটি সহ সুযোগ সুবিধা দিতে হবে। জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ভবানী দাস সুরক্ষা সরঞ্জাম না দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি দাবি করেন আশা কর্মীদের জন্য সব ধরনের সুরক্ষা সরঞ্জাম দেওয়া হয়েছে। তিনি জানান আশা কর্মীদের দাবি পত্র তিনি বিবেচনার জন্য স্বাস্থ্য ভবনে পাঠিয়ে দেবেন।

বারুইপুর সংশোধনগারের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করল মানবাধিকার সংগঠন সি পি ডি আর

 বারুইপুর:  বারুইপুর সংশোধনগারে (জেলে) প্রায় ২৫ জন বন্দী ও পুলিশ কর্মী  করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।


যতদিন যাচ্ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে  বাড়ছে এই সংশোধনগারে। সরকার বাড়তি সতর্কতা  নেওয়ার কথা যখন বলছে, উন্মুক্ত সংশোধনাগারগুলোতে প্যারোল এক্সটেন্ড করেছে তখন বারুইপুর জেলে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ। সেই কারণে একগুচ্ছ দাবি নিয়ে মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে বারোটা নাগাদ জেলার সামনে বিক্ষোভ ও ডেপুটেশন কর্মসূচি পালন করল এই মানবাধিকার সংগঠন। এদের দাবি.....



১) বারুইপুর জেলে করোনা আক্রান্ত সকল বন্দী ও পুলিশ কর্মীদের উন্নত চিকিৎসা পরিষেবা নিশ্চিত করতে হবে।

২) সকল বন্দীদের প্যারোলে এবং প্যারোল এক্সটেন্ড করে মুক্তি দিতে হবে।

৩) জেলের অভ্যন্তরে করোনা আক্রান্ত পুলিশ ও কর্মীদের চিকিৎসা সুনিশ্চিত  করতে হবে।

৪) জেল খালি করে সম্পূর্ণভাবে স্যানিটাইজ করতে হবে।

৫) জেলের অভ্যন্তরে উপযুক্ত  চিকিৎসা ও মানোন্নয়নের পরিকাঠামো দ্রুত উন্নত করতে হবে।

বাড়ি বাড়ি পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হলো "জলস্বপ্ন" প্রকল্পের মাধ্যমে

 । 

 তালদি গ্রাম পঞ্চায়েতের আদলা গ্রামের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্বপ্নের প্রকল্প "জলস্বপ্ন" ২০১৭ সালে এই প্রকল্পের শিলান্যাস করা হয়। ৬৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে, এই প্রকল্প টি তৈরি করা হয় আদলা গ্রামে। সেই দিন থেকে পাড়ায় পাড়ায় জলের পাইপ লাইন গেলেও বাড়িতে বাড়িতে জল পৌঁছায়নি। রবিবার আনুষ্ঠানিকভাবে বাড়িতে বাড়িতে জলের লাইন পৌঁছে দেওয়ার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন ক্যানিং পশ্চিম এর বিধায়ক শ্যামল মন্ডল দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার জেলা পরিষদের  বিদ্যুতের কর্মদক্ষ শৈবাল লাহিড়ী,ক্যানিং থানার আধিকারিক,  তালদি পঞ্চায়েতের উপপ্রধান কালীচরণ মাল ও পিএইচ ই ইঞ্জিনিয়ারের আধিকারিক। প্রায় ১৭০০ টি পরিবার অর্থাৎ সাড়ে আট হাজার মানুষজন এই পানীয় জলের পরিষেবা পাবেন জানালেন বিধায়ক শ্যামল মন্ডল।  এই মঞ্চ থেকে জানানো হয় যে অবৈধভাবে পাইপ কেটে জমিতে জল দেওয়া বা অন্য কাজে লাগালে আইনানুগভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাড়িতে বাড়িতে জলের লাইন পৌঁছে দেওয়া খুশি এলাকাবাসী। কিন্তু এই সরকারই প্রকল্পের অনুষ্ঠানে দেখা গেল দলীয় পতাকা যাকে ঘিরে কটাক্ষ বিজেপির।

জলঙ্গীতে তক্ষক সহ গ্রেফতার এক

 তক্ষক সহ গ্রেপ্তার এক জলঙ্গিতে, ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার সকালে মুর্শিদাবাদের জলঙ্গি থানার ভাদুড়িয়াপাড়া কলিকাহারা গ্রাম এলাকায়, 

চোরা শিকারিদের দাপটে দিনের পর দিন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে প্রাকৃতিক সম্পদ, নষ্ট হচ্ছে বাস্তু তন্ত্র।শিকারিদের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছেনা হরিণ থেকে শুরু করে সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার ও।সাধারণ মানুষের সহযোগিতায় বনকর্মীরা নজরদারি বাড়িয়ে তা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালাচ্ছেন।তা সত্বেও মাঝেমধ্যেই ধরা পড়ছে চোরা শিকারিদের নানান চক্র। এবার তক্ষক সহ গ্রেপ্তার এক দুষ্কৃতী জলঙ্গিতে, ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার সকালে মুর্শিদাবাদের জলঙ্গি থানার ভাদুড়িয়াপাড়া কলিকাহারা গ্রাম এলাকায়, গোপন সূত্র পুলিশ খবর পায় ভাদুরিয়া পাড়া এলাকায় এক ব্যক্তি তক্ষক কেনাবেচা করছে,

সাথে সাথে জলঙ্গি থানার পুলিশ হানা দেয় ওই এলাকায় গ্রেফতার করে তক্ষক সহ হাফিজুল মণ্ডলকে,হাফিজুল ওই তক্ষক কোথা থেকে পেল কেনই বা এখানে নিয়ে এসেছিল তা জানার চেষ্টা করছে জলঙ্গি থানার পুলিশ ।

আজ জলঙ্গির থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিক শ্রী উৎপল দাস বন দপ্তরের হাতে উদ্ধার হওয়া ঐ তক্ষকটি তুলে দেন।

Saturday, September 19, 2020

বাংলাদেশে পাচারের সময় গরু ও আগ্নেয়াস্ত্র সহ যন্ত্র চালিত বোট আটক করলো সুন্দরবন উপকূল থানার পুলিশ





 শুক্রবার গভীর রাতে সুন্দরবন উপকূল থানার পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পায় কালিদাসপুর পঞ্চম ঘাটের বিপরীতে মরিচ ঝাঁপি জঙ্গলের  কাছে সশস্ত্র কয়েকজন দুষ্কৃতি যন্ত্র চালিত বোটে গরু নিয়ে বাংলাদেশের দিকে যাচ্ছে।সাথে সাথে  অভিযান চালিয়ে একটি যন্ত্র চালিত নৌকা আটক করে পুলিশ। পুলিশ আসছে জানতে পেরে ওই যন্ত্রচালিত নৌকোয় থাকা দুর্বৃত্তরা  পালিয়ে যায়। এফ আই বি পুলিশ অভিযানকারী বিশেষ দলটি ঐ যন্ত্র চালিত নৌকা তল্লাশি চালিয়ে ৯ টি জীবিত গরু,একটি অগ্নেয়াস্ত্র ও ১৫ রাউন্ড তাজা কার্তুজ উদ্ধার করে ।



Thursday, September 10, 2020

আম্পান এর ক্ষতি পূরণের দাবিতে তির ধনুক ও ত্রিশূল নিয়ে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের

বসিরহাট মহাকুমার  হিঙ্গলগঞ্জ ,সন্দেশখালি, হাড়োয়া , মিনাখাঁ  সহ সুন্দরবনের বিভিন্ন ব্লকে আম্পানে ক্ষতিগ্রস্তদের নিয়ে রাজনীতি হয়েছে বলে অভিযোগ এলাকাবাসীদের ।প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তরা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছে না, বিডিওর কাছে জানাতে গেলে পরোক্ষভাবে ভয় ও মারধরখেতে হচ্ছে বলে ও অভিযোগ গ্রামবাসীদের ।এরই প্রতিবাদে বসিরহাট টাউন হল থেকে ইছামতি ব্রিজ পর্যন্ত আদিবাসী জনকল্যাণ সমিতির  সদস্যরা তীর ধনুক নিয়ে মিছিল করে। পথ অবরোধ  করে ধর্নায় বসে, পুলিশের সামনে রীতিমতো তীর-ধনুক ত্রিশূল নিয়ে আদিবাসী সম্প্রদায়েরমানুষগুলি বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। 


 পাশাপাশি বসিরহাট মহকুমা শাসকের দপ্তরে সামনে অবস্থান বিক্ষোভে বসে তারা।  সুন্দরবন জনকল্যান সমিতি আদিবাসী সমিতির কয়েকশো আদিবাসী পুরুষ ও মহিলা রা এই বিক্ষোভ সমাবেশে অংশ নেয়। সমিতির পক্ষে সুকুমার সরদার বলেন প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তরা আমফানের টাকা পাচ্ছে না। এটা নিয়ে রাজনীতি হচ্ছে।


 চাইতে গেলে মস্তান দিয়ে ভয় দেখাচ্ছে। এরই প্রতিবাদে আজকে আমরা বসিরহাট  মহকুমা শাসক বিবেক ভস্মে র কাছে স্মারকলিপি দিতে এসেছি। যতক্ষণ পর্যন্ত এর সমাধান না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত অবস্থান-বিক্ষোভ ধরনা চলবে ।ঘটনাস্থলে বসিরহাট থানার বিশাল পুলিশবাহিনী পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে


পাকা সেতু নির্মাণের দাবিতে পঞ্চায়েতে তালা ঝুলিয়ে দিল গ্রামবাসীরা



গ্রামপঞ্চায়েত থেকে ব্লক প্রশাসন, জেলা প্রশাসন এমনকি উত্তরকন্যাতেও বহুবার লিখিত আবেদন করে এলাকার যোগাযোগ রক্ষার অন্যতম সেতুটি পাকা করার উদ্যোগ না নেওয়ায় গ্রামের বাসিন্দারা ক্ষোভে গ্রামপঞ্চায়েতের অফিসে তালা লাগিয়ে ঘেরাও করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করলেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ ব্লকের ভাতুন গ্রামপঞ্চায়েতে। আগামী দুএক মাসের মধ্যে এলাকার লোনাবতী নদীর উপরে পাকা সেতু নির্মানের ব্যাবস্থা না করা হলে ভোট বয়কট সহ বৃহত্তর আন্দোলনে নামার হুমকি দিয়েছেন ভাতুন গ্রামপঞ্চায়েত এলাকার প্রায় ৪০ টি গ্রামের বাসিন্দারা।


রায়গঞ্জ ব্লকের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী ভাতুন  গ্রামপঞ্চায়েতের বেশকিছু গ্রামের কয়েক হাজার বাসিন্দা এলাকায় লোনাবতী নদীর উপর সেতু না থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। বিশেষ করে বর্ষার সময় ভরা নদীতে নৌকা দিয়ে পারাপারে যেমন সমস্যা তেমনি শুকনোর সময়ে বাঁশের মাঁচার উপর দিয়ে প্রান হাতে করে চলাচল করতে হয় তাজপুর, ঝিনুকপুর, কইলাহারা, ধাঙ্গিপুকুর, মোহনপুর সহ প্রায় চল্লিশটি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষকে। রোগীকে রায়গঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে গ্রামের ছাত্রছাত্রীদের স্কুলে যাতায়াত,  ব্লক সদর রায়গঞ্জ শহরে আসা যাওয়া এমনকি ভাতুন গ্রামপঞ্চায়েত অফিসে আসাযাওয়া করতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয় তাদের। বহু বছর ধরে এলাকায় থাকা নদীর উপর পাকা সেতু নির্মানের দাবি করে আসছেন গ্রামের বাসিন্দারা কিন্তু কোনও সুরাহা হয়নি।  


প্রতিবারই ভোটের আগে নেতা মন্ত্রীরা পাকা সেতু নির্মানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে যান আর ভোট পার হলেই তা ভূলে যান রাজনৈতিক নেতারা। এলাকার বাসিন্দারা বলেন জেলার মন্ত্রী গোলাম রব্বানি নিজে এই গ্রামে এসে প্রতিশ্রুতি দিয়ে গিয়েছিলেন কিন্তু প্রতিশ্রুতি থেকে গিয়েছে প্রতিশ্রুতিতেই। স্বাধীনতার পর থেকে এই এলাকার মানুষ একটি সেতুর অভাবে চরম দুর্ভোগে কাটাচ্ছেন। তাঁরা অভিযোগ করে বলেন গ্রামপঞ্চায়েত থেকে ব্লক ও জেলা প্রশাসন এমনকি উত্তরকন্যাতে গিয়ে এলাকায় সেতু নির্মানের দাবি জানিয়ে এসেছেন। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের  " " "দিদিকে বলো " কর্মসূচিতেও আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু আজও সরকার থেকে কোনও উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তাই আজ বাধ্য হয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের দৃষ্টি আকর্ষনের জন্য ভাতুন গ্রামপঞ্চায়েত তালাবন্ধ করে ঘেরাও করে বিক্ষোভে শামিল হয়েছেন ওই অঞ্চলের গ্রামগুলির কয়েক হাজার বাসিন্দা৷ অবিলম্বে সরকার থেকে সেতু নির্মানের উদ্যোগ না নিলে এই গন আন্দোলন আরও বৃহত্তর আন্দলোনে পরিনত করা হবে। ভোট বয়কটের হুমকি দিয়েছেন ভাতুন গ্রামপঞ্চায়েত এলাকার কয়েক হাজার বাসিন্দা। 

নিট পরীক্ষার আগে রহস্যজনক ভাবে নিখোঁজ কোন্নগরের বাসিন্দা অভিক মন্ডল


  হুগলী জেলার কোন্নগর বিদিশা হাউসিংয়ের বাসিন্দা অভিক মন্ডল নিট পরীক্ষার এডমিট কার্ড ডাউনলোড করতে গিয়ে রহস্যজনক ভাবে নিখোঁজ হয়ে গেল।বৃহস্পতিবার অভিকের মা ঝর্ণা মন্ডল জানান গত মঙ্গলবার নিট পরীক্ষার এডমিট কার্ড ডাউনলোড করতে বেড়িয়ে আর বাড়ি ফেরেনি।অভিকের বাবা কোলকাতা পুলিশে কর্মরত।আগামী রবিবার কোলকাতা মিন্টো পার্কে নিট পরীক্ষা দেওয়ার কথা অভিকের কিন্তু তার হটাৎ করে নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় রহস্য দানা বেঁধেছে।

পরিবার  সূত্রে জানা গেছে মঙ্গলবার রাতে জিটি রোডের উপর অভিকের সাইকেল পাওয়া গেছে।উত্তরপাড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে অভিকের পরিবার।

ডোমজুড়ের বেগড়ি গ্রাম পঞ্চাপয়েত অফিস ঘেরাও করে তালা মেরে দিল বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্যরা

 পঞ্চায়েত অফিসে তালা মারলো বিজেপি । তিন ঘন্টা পরে পুলিশ এসে তালা খুলে উদ্ধার করল উপপ্রধান সহ তেরোজনকে ।


ডোমজুড়ের বেগড়ি গ্রাম পঞ্চাপয়েত অফিস ঘেরাও করে তালা মেরে দিল বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্যরা।বুধবার বিকেলে বিজেপির 8 জন পঞ্চায়েত সদস্য জেনারেল মিটিং বয়কট করে অফিসে তালা লাগিয়ে দেয়।

 এতে তৃণমূলের উপপ্রধান এবং প্রধান সহ ১৩ জন তৃণমূল সদস্য আটকে পড়েন। বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্য এবং কর্মীরা অফিসের বাইরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। বিজেপির অভিযোগ  শুধুমাত্র তৃণমূল সদস্যদের কাজের বরাত দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু বিরোধী দল বিজেপি সদস্যদের কোন কাজের বরাত দেওয়া হচ্ছে না। ফলে জনপ্রতিনিধি হিসেবে এলাকার মানুষের কাছে তারা খাটো হয়ে যাচ্ছে। তারা এলাকার কাজ করতে পারছেন না। তারা সমস্ত সদস্যদের কাজের সমবন্টনের দাবি জানায়। ঘটনাস্থলে উত্তেজনা বাড়তে থাকায় ছুটে আসে ডোমজুড় থানার পুলিশ। বিজেপির আরও অভিযোগ ঘূর্ণি ঝড়ের ক্ষতিপূরণ  নিয়েও দুর্নীতি হয়েছে। বিজেপির দাবি  তাদের আটজন সদস্যকে সমান কাজ দিতে হবে। পুলিশ এসে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেয়। 

 প্রায় ৩ ঘণ্টা আটকে থাকার পর পুলিশ বিজেপি সদস্যদের কাছ থেকে  চাবি  নিয়ে পঞ্চায়েত  অফিসের তালা খোলে। তৃণমূলের পক্ষ থেকে বিজেপি তোলা যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। তৃণমূলের উপ প্রধানের দাবি বিজেপি সদস্যদের কাজ দেওয়া হয়। তারা মিথ্যা অভিযোগ করছে। অফিসে তালা দেওয়ার জন্য বিজেপির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে ও তিনি জানান।

১৮ ই আগষ্ট মালদায় পালিত হল স্বাধীনতা দিবস।

 ১৮ ই আগষ্ট মালদার স্বাধীনতা দিবস। ১৯৪৭ আগষ্টের ১৫ তারিখ ভারত স্বাধীন হলেও মালদা জেলা ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয় ১৮ আগস্ট। এরপর থেকে প্রতিবছরই ১...